মাছের ঝোল শুনলেই জ্বিভে জল আসে সব বাঙালীরই। মাছ বিশেষতঃ মাছের ঝোল দিয়ে ভারতবাসীদের মধ্যে বাঙালিকে চেনা বড়ই সহজ হয়। এই বাঙালীর identification এর প্রতীক মাছের ঝোলের সঙ্গে যদি জীবনের তুলনা করা যার তবে বেশ হয় কিন্তু। একজন মানুষের জীবন যদি কিছু উপাদান দিয়ে তৈরী হয় যেমন-জন্ম, শিখ্খা,জীবিকা,সখ,সাফল্য এবং সম্পর্ক।হ্যাঁ, সম্পর্ক বড় জটিল জিনিস মাছের ঝোল বড়ই সরল।কিন্তু সম্পর্কটা সরল করতে পারলে তো জীবনের অনেক জটিল কঠিন অঙ্কের সমাধান হয়ে যায়। এই ধরুন মাছের ঝোলে leading role এ আছে মাছ আর ঝোল হল আধার মাছের সুস্বাদু রস ঝোলে এসে মিললে তা পুষ্টিকর ও সুস্বাদু হয়।মাছ বেশী সিদ্ধ হলে স্বাদ থাকে না আবার মাছ ভাজা বেশী হলেও ঝোল সুস্বাদু হয় না।তাই balance মানে সামঞ্জস্য আনা বিশেষ দরকার।তারপর নুন ঝাল এরা supporting role এ আছেই মানুষের জীবনের সবথেকে important ব্যক্তির সাথে সামঞ্জস্য রেখে চলতে হলে কিছু ছোট্ট ছোট্ট tips মানলেই হয়ত সম্পর্ক টা সরল করা যাবে।কোনও কিছু অতিরিক্ত হলে যেমন তা নষ্ট হয়, নুন, ঝাল বা সিদ্ধ বেশী হলে মাছের ঝোল সুস্বাদু থাকে না তেমনি সম্পর্কের মধ্যে রাগ জেদ ego বেশী পরিমাণ ঢুকে পরলে সম্পর্কও নষ্ট।তাই ভালোবাসা যেমন দরকার ঠিক তেমনই সামঞ্জস্যও আবশ্যিক । ভালোবাসাও যদি অতিরিক্ত হয় তাও আবার বেশীর ভাগ সময় মানুষের চরিত্র গঠনে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় বা চরিত্র নষ্ট হয়। যেমন মায়ের অতিরিক্ত স্নেহের বসে পুত্রের সর্বনাশ হয়েই থাকে।ঠিক/ভুল নির্ণয়ের খ্মতা লোপ পায়। তাই পুনরায় ঐ একই কথা সামঞ্জস্য বড়ই দরকার সে মাছের ঝোলে নুনের সামঞ্জস্য বা মানুষের জীবনে সকল অনুভূতির সামঞ্জস্য।
ব্যাপক
উত্তরমুছুনঅসাধারণ ।
উত্তরমুছুনমাছের ঝোল আমাদের বাঙালিদের জীবনে এক অবিচ্ছেদ্য খাদ্য । লেখিকার কলমের জোরে খাবারের মধ্যে দিয়ে মনুষ্য চরিত্র কে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন ।
উত্তরমুছুন